বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০৮ পূর্বাহ্ন

নোটিশঃ
সারাদেশে ব্যাপী প্রতিনিধি/সংবাদদাতা নিয়োগ চলছে আগ্রহীরা ইমেইলে সিভি পাঠান- ‍admin@dailybdnews360.com  । আমাদের সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ সবাইকে।
সংবাদ শিরোনামঃ
সাভার সিটিজেন ক্লাবের প্রেসিডেন্ট সংবর্ধিত সাভারে মাদকাসক্তি মুক্তদের নিয়ে সুস্থতার বার্ষিকী পালিত পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রদলের সভাপতি তমিজ উদ্দিন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সাভারবাসিকে শুভেচ্ছা জানালেন পৌর ছাত্র দলের সভাপতি পদপ্রার্থী তাজ খান নাঈম সিংগাইরের গাজিন্দা গ্রামে দুঃসাহসিক চুরি বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের ৩৫তম ব্যাচের কমিটি গঠন সাভারে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগ, অভিযুক্ত পলাতক ধামরাইয়ে নববর্ষের অনুষ্ঠানে তরুণ গুলিবিদ্ধ ঢাকা জেলা ছাত্রদলের সভাপতি পদপ্রার্থী তমিজ উদ্দিনের নেতৃত্বে র‍্যালি নিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগদান সাভার পৌর ছাত্রদলের সভাপতি পদপ্রার্থী তাজ খান নাঈমের পক্ষ থেকে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা

ব্যাংক ঋণে সরকারের নির্ভরতা বাড়ছে

                                                                     ছবি: সংগৃহীত


দৈ‌নিকবি‌ডি‌নিউজ৩৬০ ডেস্ক : ব্যাংক ঋণের ওপর সরকারের নির্ভরতা বেড়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে আগে যেসব উেসর ওপর সরকার নির্ভর করত, সেগুলো থেকে আয় কমে যাওয়ায় সরকারকে ব্যাংকের দিকে ঝুঁকতে হচ্ছে। এতে ব্যাংকের কাছে বিনিয়োগযোগ্য টাকার পরিমাণ কমে যাচ্ছে। আর বিনিয়োগযোগ্য টাকা না থাকায় বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধিও কমে যাচ্ছে, যা অর্থনীতির জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে।

মাত্র পাঁচ মাসে সরকার যে ঋণ নিয়েছে, তা চলতি বছরের বাজেটের ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রার সমান। চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরে ব্যাংক-ব্যবস্থা থেকে সরকারের ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৭ হাজার ৩৩৬ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত সরকারের ঋণ দাঁড়িয়েছে ৪৭ হাজার ১৩৯ কোটি টাকা। আর মাত্র ১৯৭ কোটি টাকা ঋণ নিলেই চলতি অর্থবছরের ১২ মাসের ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছাড়াবে। গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের পুরো সময়ে সরকার ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নিয়েছিল ২৬ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা। সাধারণত ব্যাংকব্যবস্থা থেকে সরকার বেশি ঋণ নিলে বেসরকারি খাত নিরুত্সাহিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এজন্য অর্থনীতিবিদেরা বরাবরই সরকারকে ব্যাংক থেকে যতটা সম্ভব কম ঋণ নেওয়ার পরামর্শ দেন।

তবে তিন বছর আগে সরকার ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার বদলে উলটো আরো পরিশোধ করেছিল। ব্যাংক ঋণের চেয়ে সঞ্চয়পত্রের ঋণের সুদের হার বেশি হওয়ায় এবং সঞ্চয়পত্র তুলনামূলকভাবে নিরাপদ বিনিয়োগ হওয়ায় গত কয়েক বছর সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে অনেক বেশি। ফলে বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে সরকারকে ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন পড়েনি। ঐ অর্থবছরে সরকার ৮ হাজার ২৯ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করে। যদিও পরের অর্থবছরে চিত্র আবার পালটে যায়। ঐ বছরে ৯২৬ কোটি টাকা ঋণ নেয় সরকার। এরপর ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ছে।

এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ বখত বলেন, সরকারের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আদায় হচ্ছে না। ফলে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া লাগছে। এটা ভালো লক্ষণ নয়। অন্যদিকে সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি করার কারণে সঞ্চয়পত্র বিক্রি আগের মতো হচ্ছে না। এতে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে ব্যাংকের চেয়ে বেশি সুদ দিতে হয়। ফলে ব্যাংক ঋণ সেদিক দিয়ে ভালো বলে মনে করেন তিনি। বর্তমানে ব্যাংকে তারল্য সংকট বাড়তে শুরু করেছে। এ সময় ব্যাংক থেকে বেশি পরিমাণে ঋণ নিলে তা বেসরকারি বিনিয়োগে নিরুত্সাহিত হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেন এ অর্থনীতিবিদ।

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) ৫ হাজার ৫১২ কোটি টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে বিক্রির পরিমাণ ছিল প্রায় তিন গুণেরও বেশি বা ১৭ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত চার মাসে ধারাবাহিকভাবে কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে বিক্রি হয়েছিল ২ হাজার ১৬০ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র। আগস্টে বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ২০৫ কোটি টাকার এবং সেপ্টেম্বরে বিক্রি হয়েছে ৯৮৫ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নানান কড়াকড়িতে চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম থেকেই সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমতে শুরু করে। এছাড়া অর্থবছরের প্রথম দিকে কত শতাংশ কর দিতে হবে, তা নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল। ফলে মানুষ সঞ্চয়পত্রবিমুখ হয়ে পড়ে। মূলত সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বাধ্যতামূলক করা, ১ লাখ টাকার ওপরে হলে ব্যাংকের চেকের মাধ্যমে অর্থ দেওয়া, অনলাইনে আবেদনের পদ্ধতির কারণে একই ব্যক্তির বিভিন্ন জায়গা থেকে সঞ্চয়পত্র কেনা বন্ধ এবং অর্থের উেসর বিবরণ দেওয়ার নিয়মের কারণেই সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমে যায়। এছাড়া এক ব্যক্তি কত টাকার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন, তারও সীমা নির্ধারণ করে দেওয়ার কারণেও সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে। এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ ৬০ লাখ টাকা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে পারবেন।

এদিকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, অর্থবছরের প্রথম চার মাসে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এই সময়ে আদায় হয়েছে ৬৫ হাজার ৯৬ কোটি টাকা, যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ হাজার ২২১ কোটি টাকা কম।

এনবিআরের চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায় কমার জন্য আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না হওয়াকে দায়ী করেছেন। এছাড়া বেশ কিছু বড়ো রাজস্ব আদায়ের খাতে অব্যাহতি দেওয়াকেও দায়ী করেছেন।ব্যাংক ঋণের ওপর সরকারের নির্ভরতা বেড়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে আগে যেসব উেসর ওপর সরকার নির্ভর করত, সেগুলো থেকে আয় কমে যাওয়ায় সরকারকে ব্যাংকের দিকে ঝুঁকতে হচ্ছে। এতে ব্যাংকের কাছে বিনিয়োগযোগ্য টাকার পরিমাণ কমে যাচ্ছে। আর বিনিয়োগযোগ্য টাকা না থাকায় বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধিও কমে যাচ্ছে, যা অর্থনীতির জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে।

মাত্র পাঁচ মাসে সরকার যে ঋণ নিয়েছে, তা চলতি বছরের বাজেটের ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রার সমান। চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরে ব্যাংক-ব্যবস্থা থেকে সরকারের ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৭ হাজার ৩৩৬ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত সরকারের ঋণ দাঁড়িয়েছে ৪৭ হাজার ১৩৯ কোটি টাকা। আর মাত্র ১৯৭ কোটি টাকা ঋণ নিলেই চলতি অর্থবছরের ১২ মাসের ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছাড়াবে। গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের পুরো সময়ে সরকার ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নিয়েছিল ২৬ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা। সাধারণত ব্যাংকব্যবস্থা থেকে সরকার বেশি ঋণ নিলে বেসরকারি খাত নিরুত্সাহিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এজন্য অর্থনীতিবিদেরা বরাবরই সরকারকে ব্যাংক থেকে যতটা সম্ভব কম ঋণ নেওয়ার পরামর্শ দেন।

তবে তিন বছর আগে সরকার ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার বদলে উলটো আরো পরিশোধ করেছিল। ব্যাংক ঋণের চেয়ে সঞ্চয়পত্রের ঋণের সুদের হার বেশি হওয়ায় এবং সঞ্চয়পত্র তুলনামূলকভাবে নিরাপদ বিনিয়োগ হওয়ায় গত কয়েক বছর সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে অনেক বেশি। ফলে বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে সরকারকে ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন পড়েনি। ঐ অর্থবছরে সরকার ৮ হাজার ২৯ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করে। যদিও পরের অর্থবছরে চিত্র আবার পালটে যায়। ঐ বছরে ৯২৬ কোটি টাকা ঋণ নেয় সরকার। এরপর ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ছে।

এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ বখত বলেন, সরকারের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আদায় হচ্ছে না। ফলে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া লাগছে। এটা ভালো লক্ষণ নয়। অন্যদিকে সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি করার কারণে সঞ্চয়পত্র বিক্রি আগের মতো হচ্ছে না। এতে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে ব্যাংকের চেয়ে বেশি সুদ দিতে হয়। ফলে ব্যাংক ঋণ সেদিক দিয়ে ভালো বলে মনে করেন তিনি। বর্তমানে ব্যাংকে তারল্য সংকট বাড়তে শুরু করেছে। এ সময় ব্যাংক থেকে বেশি পরিমাণে ঋণ নিলে তা বেসরকারি বিনিয়োগে নিরুত্সাহিত হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেন এ অর্থনীতিবিদ।

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) ৫ হাজার ৫১২ কোটি টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে বিক্রির পরিমাণ ছিল প্রায় তিন গুণেরও বেশি বা ১৭ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত চার মাসে ধারাবাহিকভাবে কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে বিক্রি হয়েছিল ২ হাজার ১৬০ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র। আগস্টে বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ২০৫ কোটি টাকার এবং সেপ্টেম্বরে বিক্রি হয়েছে ৯৮৫ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নানান কড়াকড়িতে চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম থেকেই সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমতে শুরু করে। এছাড়া অর্থবছরের প্রথম দিকে কত শতাংশ কর দিতে হবে, তা নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল। ফলে মানুষ সঞ্চয়পত্রবিমুখ হয়ে পড়ে। মূলত সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বাধ্যতামূলক করা, ১ লাখ টাকার ওপরে হলে ব্যাংকের চেকের মাধ্যমে অর্থ দেওয়া, অনলাইনে আবেদনের পদ্ধতির কারণে একই ব্যক্তির বিভিন্ন জায়গা থেকে সঞ্চয়পত্র কেনা বন্ধ এবং অর্থের উেসর বিবরণ দেওয়ার নিয়মের কারণেই সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমে যায়। এছাড়া এক ব্যক্তি কত টাকার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন, তারও সীমা নির্ধারণ করে দেওয়ার কারণেও সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে। এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ ৬০ লাখ টাকা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে পারবেন।

এদিকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, অর্থবছরের প্রথম চার মাসে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এই সময়ে আদায় হয়েছে ৬৫ হাজার ৯৬ কোটি টাকা, যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ হাজার ২২১ কোটি টাকা কম।

এনবিআরের চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায় কমার জন্য আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না হওয়াকে দায়ী করেছেন। এছাড়া বেশ কিছু বড়ো রাজস্ব আদায়ের খাতে অব্যাহতি দেওয়াকেও দায়ী করেছেন।

এসএম

সংবাদটি শেয়ার করুন:

আর্কাইভ

SatSunMonTueWedThuFri
   1234
567891011
12131415161718
19202122232425
2627282930  
       
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031    
       
    123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031
       
      1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30      
   1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031 
       
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31      
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930     
       
      1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031     
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
       
      1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031     
    123
45678910
11121314151617
18192021222324
252627282930 
       
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031   
       
      1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30      
   1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031 
       
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
       
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
       
    123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031
       
    123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728   
       
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031   
       
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31      
   1234
567891011
12131415161718
19202122232425
2627282930  
       
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031    
       
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
       
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
       
      1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031     
    123
45678910
11121314151617
18192021222324
252627282930 
       
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031   
       
      1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30      
   1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031 
       
   1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728    
       
891011121314
22232425262728
293031    
       
    123
45678910
11121314151617
18192021222324
       
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930   
       
      1
2345678
9101112131415
3031     
    123
45678910
11121314151617
18192021222324
       
14151617181920
21222324252627
28293031   
       
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
31      
   1234
       
     12
       
  12345
2728     
       
  12345
27282930   
       
28293031   
       
891011121314
29      
       
    123
18192021222324
       
      1
2345678
30      
© All rights reserved © 2019 Dailybdnews360.Com
Design & Developed BY-Dailybdnews360.com
error: কপি করা যাবে না !!